ছাত্রদলের গঠনতন্ত্র
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলেরগঠনতন্ত্র (খসড়া)
বাংলাদেশের ছাত্রসমাজের আশা
আকাঙ্খার প্রতীক শহীদ রাষ্ট্রপতি
জিয়াউর রহমান প্রবর্তিত একমাত্র
রাষ্ট্রীয় দর্শন “বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদ”
বহুদলীয় গণতন্ত্র, সামাজিক ন্যায় বিচার
ভিত্তিক শোষনহীন সমাজ ব্যবস্থা
প্রতিষ্ঠা, উৎপাদনমুখী শিক্ষাব্যবস্থা
প্রনয়নের সহায়ক শক্তি হিসেবে এই
সংগঠনের নাম “বাংলাদেশ
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল”।
ইংরেজীতে BANGLADESH JATIOTABADI
CHATRA DAL. সংক্ষেপে বাংলায়
“জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল” এবং
ইংরেজীতে J.C.D। যার প্রতিটি শাখার
ক্ষেত্রে নিম্নলিখিতভাবে এ নাম
প্রযোজ্য হবে। যেমনঃ বাংলাদেশ
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা, ঢাকা মহানগর উত্তর
শাখা, মানিকগঞ্জ জেলা শাখা, গাজীপুর
পৌর শাখা ইত্যাদি।
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের মূলনীতি
তিনটি। শিক্ষা, ঐক্য, প্রগতি।
শিক্ষাঃ শিক্ষাকে কেন্দ্র করেই ছাত্র
জীবনের সূচনা। শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড।
কাজেই শিক্ষাকে জাতীয়তাবাদী
ছাত্রদলের প্রধান মূলনীতি রাখা হয়েছে।
ঐক্যঃ সকল সাফল্যের ভিত্তি হচ্ছে ঐক্য।
বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ হচ্ছে ঐক্যের
মূল ভিত্তি। সম্মিলিত ঐক্যের উপর একটি
জাতির অগ্রগতি নির্ভরশীল। এই উপলব্ধির
ভিত্তিতে ছাত্র সমাজকে সুসংগঠিত করে
উন্নয়নশীল জাতিকে আধুনিক প্রগতিশীল
জাতিতে পরিণত করার লক্ষ্যে ঐক্যকে
ছাত্রদলের মূলনীতিতে সন্নিবেশিত করা
হয়েছে।
প্রগতিঃ সুশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে
সম্মিলিতভাবে সমাজ ও দেশকে প্রগতির
দিকে নিয়ে যাওয়া আমাদের পবিত্র
দায়িত্ব। সেই দায়িত্বের প্রতি শ্রদ্ধা
জানানোর জন্য সংগঠনের গঠনতন্ত্রে
প্রগতিকে মূলনীতি হিসেবে স্থান দেওয়া
হয়েছে।
ঢাকা বাংলাদেশের প্রাণ কেন্দ্র অর্থাৎ
রাজধানী। দেশের রাজনৈতিক চালিকা
শক্তি ঢাকা থেকে নিয়ন্ত্রিত হয় বিধায়
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয়
কার্য্যালয় অবশ্যই ঢাকায় থাকবে।
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের পতাকার
আকার হবে ৪: ৩। পতাকার উপরের অংশ লাল
এবং নিচের অংশ সবুজ রং এর হবে। লাল
অংশের উপরে ছাত্রদলের মূলনীতি শিক্ষা,
ঐক্য ও প্রগতির প্রতীক হিসাবে তিনটি
সাদা তারকা থাকবে। লাল হচ্ছে-
স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত
ত্রিশলাখ শহীদের রক্তের মূর্ত প্রকাশ, যা
মহান আত্মত্যাগের মহিমায় ভাস্কর। সবুজ
হচ্ছে- সবুজ শ্যামল বাংলাদেশের অনুরণন ও
তারুণ্যের আবহ বিজয়গানের বহিঃপ্রকাশ।
আমি…………….শপথ করিতেছি যে, শহীদ
রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান প্রণীত
বাংলাদেশে শ্বাশত রাজনৈতিক দর্শন
“বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ” এর
ভিত্তিতে ত্রিশ লক্ষ শহীদের আত্মত্যাগের
বিনিময়ে অর্জিত দেশের স্বাধীনতা ও
স্বার্বভৌমত্ব রক্ষা করে আধিপত্যবাদ,
সম্প্রসারণবাদ এবং ষড়যন্ত্র-
চক্রান্তকারীদের বিরোদ্ধে সোচ্ছার
থাকবো এবং নিজেকে উৎপাদনমুখী শিক্ষা
ব্যবস্থার বাস্তব রুপায়নে একজন বলিষ্ঠ
সৈনিক হিসাবে গড়ে তুলবো। আমি আরো
সপথ করিতেছি যে, আমার উপর অর্পিত
দায়িত্ব সততা, নিষ্ঠা, আন্তরিকতা ও
সাহসীকতার সাথে যথাযথভাবে পালন
করবো। আল্লাহ্ আমাদের সহায় হউন। আমিন।
বাংলাদেশের যে কোন মাধ্যমিক বা
সমমানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত অধ্যয়নরত প্রত্যেক
ছাত্র ছাত্রী জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের
উদ্দেশ্য ও আদর্শের সাথে একাত্মতা
ঘোষণা করে সংগঠনের নিয়ম-কানুন
প্রতিপালনে অঙ্গীকারাবদ্ধ হয়ে সদস্যপদ
গ্রহণ করতে পারবে। সদস্যপদ লাভ করার জন্য
নির্ধারিত সদস্য ফরমে শাখা নির্বাহী
কমিটির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকের
মাধ্যমে কেন্দ্রীয় কমিটির মাধ্যমে
আবেদন করিতে হবে। কেন্দ্রীয় কমিটির
অনুমোদনের পর আবেদনকারী প্রাথমিক
সদস্য হিসাবে গণ্য হবে।
ক) সদস্যদের বার্ষিক চাঁদা সদস্যপদ
গ্রহনকালীন সময়ে ৫ টাকা দলের তহবিলে
প্রদান করতে হবে এবং প্রতি বছরে আরো ৫
টাকা প্রদান করে সদস্যপদ নবায়ন করতে
হবে। সদস্যদের কাছ থেকে আদায়কৃত তহবিল
নিস্নহারে বিভিন্ন ইউনিট তহবিলে জমা
দিতে হবে।
#প্রাথমিক কমিটি…….৪০%
#থানা কমিটি…………. ২০%
#জেলা কমিটি…………২০%
#কেন্দ্রীয় কমিটি………..২০%
খ) বাংলাদেশের নাগরিক এবং অধ্যয়নরত
ছাত্রছাত্রীবৃন্দই কেবল মাত্র
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সদস্য/সদস্যা
হওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হবে।
গ) মাদ্রাসার ছাত্র/ছাত্রীবৃন্দ ও
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের পতাকাতলে
সমবেত হতে পারবে। এই ক্ষেত্রে দাখিল
মাদ্রাসা থেকে আরম্ব করে আলিম,
ফাজিল এবং কামিল মাদ্রাসার ক্ষেত্রে
সীমাবদ্ধ থাকবে।
সংগঠনের নীতি, আদর্শ বিরোধী কাজ,
শৃঙ্খলা ভঙ্গ, ব্যক্তি জীবনে নৈতিকতা
পরিপন্থী কোন কাজে লিপ্ত থাকলে যে
কোন সদস্যের সদস্যপদ প্রাথমিকভাবে
বাতিল হবে।
কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বা ওয়ার্ডে ৪১
জন সদস্য থাকলে প্রাথমিক শাখা কমিটি
গঠন করা যাবে। সদস্য সংখ্যা ৪১ এর কম হলে
একজন আহ্বায়ক ও দশ জন সদস্য/সদস্যা নিয়ে
অস্থায়ী কমিটি কাজ পরিচালনার জন্য গঠন
করা যাবে।
শহব/পৌর সভার অন্তর্গত প্রতিটি প্রাথমিক
ইউনিটের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক বা
আহ্বায়ক, প্রথম যুগ্ম আহ্বায়ক শহর কমিটি
গঠন করে কাউন্সিলার নির্বাচিত হবেন।
শহর নির্বাহী কমিটি কাউন্সিলার হিসাবে
বিবেচিত হবেন। উক্ত কাউন্সিলারগন
মতামতের ভিত্তিতে শহর/পৌর কমিটি গঠন
করবেনঃ
*সভাপতি…………….১ জন
*সহ সভাপতি………..৫ জন
*সাধারন সম্পাদক……১ জন
*যুগ্ম সম্পাদক…………২ জন
*সহ সাঃ সম্পাদক…….৩ জন
*সাংগঠনিক সম্পাদক…. ১ জন
*সহ সাংগঠনিক সম্পাদক….১ জন
*প্রচার সম্পাদক……..১ জন
*সহ প্রচার সম্পাদক…..১ জন
*দপ্তর সম্পাদক……….১ জন
*সহ দপ্তর সম্পাদক…..১ জন
*সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক….১ জন
*সহ সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক….১ জন
*সমাজ সেবা সম্পাদক….১ জন
*সহ সমাজ সেবা সম্পাদক….১ জন
*সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক…. ১ জন
*সহ সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক…..১ জন
*ক্রীড়া সম্পাদক…..১ জন
*সহ ক্রীড়া সম্পাদক…..১ জন
*তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক…..১ জন
*সহ তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক….১ জন
*ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদিকা….১ জন
*সহ ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদিকা….১ জন
*স্কুল সম্পাদক…. ১ জন
*সহ স্কুল সম্পাদক…. ১ জন
*পাঠাগার সম্পাদক…… ১ জন
*সহ পাঠাগার সম্পাদক…..১ জন
*অর্থ সম্পাদক……১ জন
*সহ অর্থ সম্পাদক….১ জন
*বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক….১
জন
*সহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক
সম্পাদক…..১ জন
৩৮ জন কর্মকর্তা ও ২৩ জন সদস্য/সদস্যা
নিয়ে ৬১ সদস্য বিশিষ্ট শহর/পৌর কমিটি
গঠিত হবে।
থানা শাখা শহর শাখার অনুরূপ হবে। থানার
কাউন্সিলার বৃন্দ শহর কাউন্সিলারের অনুরূপ
এবং তারা মতামতের মাধ্যমে তাদের
কমিটি গঠন করবে।
প্রত্যেক বিভাগ ও হোস্টেল কমিটির
সভাপতি, সাধারন সম্পাদক অথবা আহ্বায়ক,
প্রথম যুগ্ম আহ্বায়ক এবং প্রত্যেক শ্রেণী
কমিটির সভাপতি, সাধারন সম্পাদক অথবা
আহ্বায়ক, প্রথম যুগ্ম আহ্বায়ক কলেজ
কমিটির কাউন্সিলার হবেন। কলেজ
নির্বাহী কমিটি ও কাউন্সিলার থাকবেন।
তারা শহর বা থানা কমিটির অনুরূপ কমিটি
নির্বাচন করবেন। কলেজ কমিটিতে স্কুল
বিষয়ক সম্পাদক থাকবে না।
বিশ্ববিদ্যালয় হলঃ দেশের বিশ্ববিদ্যালয়
সমূহের(যে গুলো রাজনৈতিক জেলার
মর্জাদা দেয়া হয়েছে) হলগুলো থানা
মর্যাদা সম্মন্ন হবে । হল শাখা কমিটি
কালেজ কমিটির অনুরূপ গঠিত হবে ।
ফ্যাকাল্টি কমিটি সমূহ হল কমিটির
মর্যাদায় কলেজ কমিটির অনুরূপ হবে ।
প্রত্যেক হল শাখার সভাপতি,সাধারন
সম্পাদক এবং প্রত্যেক ফ্যাকাল্টি কমিটির
সভাপতি,সাধারন সম্পাদক অথবা
আহবায়ক,প্রথম যুগ্ন আহবায়ক এবং
বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাহী কমিটির
মতামতের ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের
শাখার কমিটি গঠিত হবে । বিশ্ববিদ্যালয়
কমিটি শহর শাখা অনুরূপ গঠিত হবে । সাত
জন সহ সভাপতিসহ কমিটির সদস্য সংখ্যা
হবে একাশি জন । বিশ্ববিদ্যালয় শাখায়
স্কুল ও পাঠাগার সম্পাদক থাকবেন না ।
আইন সম্পাদক থাকবে ।
ক) প্রতিটি প্রশাসনিক জেলা ও জেলা
কমিটির মর্যাদা প্রাপ্ত বিশ্ববিদ্যালয় সমূহ
প্রতিটি মহানগরী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
কলেজ ও সৈয়দপুর জেলা শাখা হিসাবে
বিবেচিত হবে ।
খ) ১ । প্রত্যেক ডিগ্রী কলেজ ও থানা
কমিটির সভাপতি,সাধারন সম্পাদক অথবা
আহবায়ক/প্রথম যুগ্ন আহবায়ক জেলা
সম্মেলনের কাউন্সিলার হবেন ।
খ) ২। প্রত্যেক জেলার শঞর/পৌর
সভাপতি,সাধারন সম্পাদক অথবা
আহবায়ক/১ম যুগ্নআহবায়ক জেলা সম্মেলনে
কাউন্সিলার হবেন ।
খ) ৩। জেলা নির্বাহী কমিটি জেলা
সম্মেলনে কাউন্সিলার হবেন ।
খ) ৪। জেলা কমিটি শহর/পৌল কমিটির
অনুরুপ হবে ।
গ) জেলা কমিটিতে সহ সভাপতি থাকবে ৭
জন । জেলা কমিটিতে আইন বিষয়ক সম্পাদক
থাকবে । জেলা শাখার কর্মকর্তা ও সদস্য
সংখ্যা থাকবে ৮১ জন ।
ঘ) কেন্দ্রীয় সম্মেলনের পুর্বে প্রতি
জেলার বার্ষিক সম্মেলন সমাপ্ত করতে হবে
ক) জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কোন শহর/
পেীর/থানা/কলেজ/জেলা অথবা
বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন কারনে পুর্নাঙ্গ
কমিটি গঠন করা সম্ভব না হলে সেখানে
একজন আহবায়ক ও ৩ জন যুগ্ন আহবায়ক
সমন্বয়ে থানা মর্যাদা সম্মন্ন ইউনিটের
ক্ষেত্র ৪১ এবং জেলা মর্যাদা সম্মন্ন ৫ জন
যুগ্ন আহবায়ক সহ ৬১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি
গঠন করা যাবে ।
খ)আহবায়ক কমিটি অবশ্যই তিন মাসের মধ্যে
সম্মেলন সম্পন্ন করবে ।
গ) কোন কারনে আহবায়ক কমিটি নির্দিষ্ট
সময়েল মদ্যে সম্মেলন করতে ব্যার্থ হলে এ
ক্ষেত্রে কেন্দ্র সিদ্ধান্ত গ্রহন করবেন ।
ঘ) কেন্দ্রীয় সংসদের ক্ষেত্রে দলীয়
চেয়ারপার্সন একজনকে আহবায়ক করে
কমিটি গঠন করবেন ।
অনুচ্ছেদঃ ১৫ । জাতীয় কাউন্সিল ও
কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
ক) কেন্দ্রীয় সংসদের সকল কর্মকর্তা ও
সদস্য কেন্দ্রীয় কাউন্সিলার ।
খ) প্রত্যেক সাংগঠনিক জেলার
সভাপতি,সাধারন সম্পাদক কেন্দ্রীয়
কাউন্সিলার ।
গ) যে সকল জেলায় পূর্নাঙ্গ কমিটির স্থনে
আহবায়ক কমিটি সে সব জেলার আহবায়ক ও
প্রথম যুগ্ন আহবায়ক ও প্রথম যুগ্ন আহবায়ক
জাতীয় সম্মেলনে কাউন্সিলার ।
ঘ) কাউন্সিল অধিবেশনে সংগঠনের
গঠনতন্ত্র,ঘোষনাপত্র,চুড়ান্তভাবে গ্রহন,
সংশোধন ও সংযোজন এবং কেন্দ্রীয়
নির্বাহী কমিটি গঠন করা হবে । জাতীয়
কাউন্সিলে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির
সাধারন সম্পাদক সাংগঠনিক রিপোর্ট
উপস্থাপন করবেন এবং জাতীয় কাউন্সিলের
কাছে সভাপতি, সাধারন সম্পাদক
জবাবদিহী করবেন ।
ঙ) জাতীয় কাউন্সিলঃ দ্বিবার্ষিক জাতীয়
কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হবে । কোন কারনে যথা
সময়ে কাউন্সিল অনুষ্ঠিত না হলে দলীয়
চেয়ারপার্সনের অনুমতি স্বাপেক্ষে তিন
মাসের মধ্যে অবশ্যই জাতীয় কাউন্সিল
করতে হবে ।
জাতীয় কাউন্সিল,জাতীয় মহা
সম্মেলন,জাতীয় মহা সমাবেশ,জেলা
সম্মেলন,থানা সম্মেলন ও প্রাথমিক শাখার
সম্মেলন উপলক্ষ্যে সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি
গঠন করা যাবে । যা ১৪ অনুরূপ হবে ।
সম্মেলনের সুবিধার্থে বিভিন্ন সাব কমিটি
গঠন করা যাবে । সম্মেলন সমাপ্তির সাথে
সাথে এগুলো বিলুপ্ত হবে ।
সভাপতি ১
জন
সিনিয়র সহ সভাপতি
১ জন
সহ সভাপতি ১২
জন
(কেন্দ্রথেকে ৬জন এবং বিভাগীয় ৬ জন)
সাধারন সম্পাদক ১
জন
যুগ্ন সম্পাদক ২
জন
সহ সাধারন সম্পাদক
৫ জন
সাংগঠনিক সম্পাদক
১ জন
সহ সাংগঠনিক সম্পাদক
১ জন
বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ৬
জন
প্রচার সম্পাদক
১ জন
সহ প্রচার সম্পাদক ১
জন
দফতর সম্পাদক
১ জন
সহ দফতর সম্পাদক ১
জন
সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক
১ জন
সহ সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক
১ জন
সমাজ সেবা সম্পাদক
১ জন
সহ সমাজ সেবা সম্পাদক
১ জন
সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক
১ জন
সহ – সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক ১
জন
আন্তর্জাতিক সম্পাদক
১ জন
সহ আন্তর্জাতিক সম্পাদক ১
জন
ক্রীড়া সম্পাদক
১ জন
সহ ক্রীড়া সম্পাদক
১ জন
তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক
১ জন
সহ তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক সম্পাদক ১
জন
ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদিকা
১ জন
সহ ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদিকা ১
জন
অর্থ সম্পাদক
১ জন
আইন সম্পাদক
১ জন
সহ আইন সম্পাদক ১
জন
৫৬ জন কর্মকর্তা ও ৯৫ জন সদস্য/ সদস্যসহ ১৫১
জনের সমন্বয়ে কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত হবে ।
ক) ১। প্রেসিডিয়াম ও সম্পাদক মন্ডলীঃ
সভাপতি,সিনিয়র সহ সভাপতি, সহ- সভাপতি
বৃন্দ,সাধারন সম্পাদক, সম্পাদকবৃন্দ ও সহ
সম্পাদকবৃন্দ কেন্দ্রীয় সভাপতিবৃন্দ,সাধারন
সম্পাদক,সম্পাদকবৃন্দ ও সহ সম্পাদকবৃন্দ
কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম ও সম্পাদক মন্ডলীর
সদস্য । এই প্রেসিডিয়াম ও সম্পাদক মন্ডুলী
সংগঠনের নীতি নির্ধারনী কমিটি হিসাবে
কাজ করতে পারে ।
ক) ২। প্রতিটি সাংগঠনিক জেলার
সভাপতি,সিনিয়র সহ ষবাপতি, সহ সভাপতি
একজন ,সাধারন সম্পাদক,প্রথম যুগ্ন সম্পাদক
,সাংগঠনিক সম্পাদক এবং মূল দলের ছাত্র
বিসয়ক সম্পাদকের (পদাধিকার বলে)
সমন্বয়ে ৭ (সাত) সদস্য বিশিষ্ট স্থয়ী
কমিটি গঠিত হবে । জরুরী মুহুর্তে এবং
গুরুত্বপূর্ন বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহনের
অধিকারী এই স্থায়ী কমিটি পার্টির
চেয়ারপার্সনের সাথে তাৎক্ষনিক
যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহন
ও কার্য্যকর করবেন ।
বাংলাদেশ জাতয়িতাবাদী ছাত্রদল
“বাংলাদেশ জাতীয়তাবদী দল” এর অংগ
সংগঠন । কাজে ছাত্রদলের মূল দলের লক্ষ্য
উদ্দেশ্য ও আদর্শ বাস্তাবনের লক্ষে কাজ
করবে । চেয়ারপার্সন বিশেষ কোন
প্রয়োজনে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটি
বাতিল কিংবা কেন্দ্রীয় কার্যক্রম স্থগিত
করে নতুন পুর্নাঙ্গ/আহবায়ক কমিটি গঠন
করতে পারবেন । তিনি যে কোন কর্মকর্তার
উপর সাংগঠনিক ব্যাবস্থা নিতে পারবেন ।
চেয়ারপার্সন ছাত্রদলের সংবিধানের যে
কোন অনুচ্ছেদ ধারা উপ ধারা
স্থগিত,সংযোজন,বিয়োজন এবং প্রয়োজনে
সংবিধান বাতিল করতে পারবেন ।
কেন্দ্রীয় কমিটির সভা
ক) বৎসরে ন্যূনতম চারবার কেন্দ্রীয় কমিটির
পূর্নাঙ্গ সভা আহবান করতেই হবে ।
খ) কেন্দ্রীয় কমিটির বিশেষ সভা
সভাপতির সাখে আলাপ করে সাধারন
সম্পাদক সাত দিন সময়ের মধ্যে আহবান
করবেন ।
গ) কেন্দ্রীয় কমিটির জরুরি সভা স্থয়ী
কমিটির আলোচনা সাপেক্ষে ২৪ ঘন্টার
মধ্যে ডাকা যাবে ।
ঘ) তাৎক্ষনিক প্রয়োজনে স্থয়ী কমিটি
সিদ্ধান্ত গ্রহন করবে , পরবর্তী সাধারন
সভায় তা অবহিত করে অনুমোদন করতে হবে ।
ঙ) বিশেষ প্রয়োজনে সংগঠনের সাধারন
সম্পাদক সভাপতির অনুমতি সাপেক্ষে
কেন্দ্রীয় বার্ধিত সভা আহবানে করতে
পারবেন ।
চ) প্রতি সাংগঠনিক জেলাকে বৎসরে
দুইবার অবশ্যই বর্তিত সভার আয়োজন করতে
হবে এবং জেলার সাংগঠনিক অবস্থা
কেন্দ্রকে অবহিত করতে হবে ।
ছ) প্রত্যেক ইউনিট শাখা কেন্দ্রের অনুরূপ
সভা করবে ।
কার্যক্রম
কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি জাতীয়
কাউন্সিলের কাছে জবাবদিহি করবেন এবং
জাতীয় কাউন্সিল কমিটি কতৃক গৃহিত সকল
সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করবেন । এই কমিটি
সংগঠনের দৈনন্দিন কর্ম পরিচালনা ,সকল
সাংগঠনিক শাখার সমন্বয়ে এবং জরুরী
সিদ্ধান্ত গ্রহন করবেন ।
ক) যথাযোগ্য রশিদ ছাড়া এবং কেন্দ্রীয়
সংসদের সিদ্ধান্ত ছাড়া দলের নামে কোন
চাদা সংগ্রহ করা যাবে না । তহবিলের আয়
ব্যয়ের সুবিধার্থে সভাপতি সাধারন
সম্পাদক ও অর্থ সম্পাদকের স্বাক্ষরে যে
কোন বানিজ্যিক ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে
হবে ।
খ) তহবিলের উৎসঃ সংগঠনের সদস্য/
সদস্যদের বাংসরিক নিয়মিত চাদা,
শুভাকাঙ্খীদের অনুদান বা সাহায্য এবং মূল
সংগঠনের সহযোগিতা ।
গ) চাদার নিয়ম ১ প্রাথমিক কমিটির
সভাপতি,সহ সভাপতি, এবং সম্পাদক মন্ডলী
প্রত্যেক মাসে পাচ টাকা , সদস্য/সদস্যা ২
টাকা ইউনিট তহবিলের প্রদান করবে ।
গ) ২ থানা শহর/পৌর এবং থানার মর্যাদা
প্রাপ্ত ইউনিট সভাপতি,সহ সভাপতিবৃন্দ,
সম্পাদক মন্ডলী প্রত্যেক মাসে ১০ টাকা ,
সদস্য/সদস্যা ৫ টাকা ইউনিট তহবিলের
প্রদান করবে ।
গ) ৩ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি,সহ
সভাপতিবৃন্দ, সম্পাদক মন্ডলী প্রত্যেক
মাসে ১৫ টাকা , সদস্য/সদস্যা ১০ টাকা
ইউনিট তহবিলের প্রদান করবে ।
গ) ৪ কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম ও সম্পাদক
মন্ডলী প্রত্যেক মাসে ২৫ টাকা , সদস্য/
সদস্যা ২০ টাকা ইউনিট তহবিলের প্রদান
করবে ।
ঘ) সদস্য.সদস্যার বাৎসরিক চাদা এবং
ইউনিট কমিটির সংগৃহীত তহবিল দলীয়
কর্মকান্ডে ব্যয় করা হবে ।
অনুচ্ছেদ: ২২। নির্বাচন কর্মকর্তাদের ক্ষমতা ও
কার্যবলী
ক) সভাপতিঃ সংগঠনের প্রধান কর্মকর্তা
হিসাবে দায়িত্ব পালন করবেন । তিনি
নির্বাহী কমিটির সভায় এবং
প্রেসিডিয়াম ও সম্পাদক মন্ডুলীর যৌথ
সভায় সভাপতিত্ব করবেন । তিনি
ছাত্রদলের কোন অনুচ্ছেদ/ধারা/উপ-ধারার
ব্যাখ্যা করে রুলিং দিতে পারবেন এবং যে
কোন সাংগঠনিক অবস্থার প্রেক্ষিতে
সাধারন সম্পাদকের সাথে সভা আহবান
করতে পারবেন । সাধারন সম্পাদক সভা
আহবানে অপারগতা প্রকাশ করলে নিজেই
আহবান করবেন । সভাপতি স্বাক্ষরে সকল
প্রস্তাব অনুমোদিত হবে । অর্থ সংক্রান্ত
যাবতীয় আয় ব্যঅয় বিল প্রেসিডিয়াম ও
সম্পাদক মন্ডলীর সুপারিশ ক্রমে অনুমোদন
করবেন । সভায় বা কোন সিদ্ধান্তের
ক্ষেত্রে সমতা দেখা দিলে তিনি কাস্টিং
ভোট প্রদান করে সিদ্ধান্ত দিতে পারবেন ।
খ) ১। সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সহ-
সভাপতিবৃন্দঃ সভাপতির অনুপস্থিতিতে
সিনিয়র সহ-সভাপতি দাইত্ব পালন করবেন ।
সভাপতি ও সিনিয়র সহ-সভাপতি
অনুপস্থিতিতে ক্রমিকানুযায়ী সহ-
সভাপতিবৃন্দ কমিটির সভায় সভাপতিত্ব
করতে পারবেন । সভাপতির অনুরুপ তারা
গঠনতন্ত্র অনুসারে সিদ্ধান্ত গ্রহন করবেন ।
খ) ২। বিভাগীয় সহ সভাপতিবৃন্দঃ বিভাগীয়
সকল বিষয়ে সভাপতি,সাধারন সম্পাদককে
অবহিত করে সিদ্ধান্তের ব্যাপারে
সহযোগীতা করবেন ও বিভাগীয় তৎপরতা
পর্যবেক্ষন করবেন এবং কেন্দ্রে উপস্থাপন
করবেন ।
গ) সাধারন সম্পাদকঃ সাধারন সম্পাদক
সংগঠনের মুখ্যকর্মকর্তা । তিনি
প্রেসিডিংয়াম ও সম্পাদক মন্ডুলির সাথে
আলোচনা করে বাজেট পেশ করবেন । তিনি
বিভাগীয় সহ-সভাপতি সম্পাদকের কাজের
সমন্বয় সাধন করবেন । তিনি প্রকাশিত
প্রচার পত্র, বিবৃতি,সাংবাদিক সম্মেলন
ইত্যাদিতে সভাপতির সাথে স্বাক্ষর
দিবেন । সাধারন সম্পাদক সভাপতির
পরামর্শে কেন্দ্রীয় কমিটির সভা আহবান
করতে পারবেন ।
ঘ) যুগ্ম সম্পাদক সহ-সাধারন সম্পাদকঃ যুগ্ন
সম্পাদক সহ সাধারন সম্পাদকবৃন্দ সাধারন
সম্পাদকের কাজে সাহায্য করবেন ।
সম্পাদক মন্ডুলীর পরামর্শ সাধারন
সম্পাদককে অবহিত করবেন , সাধারন
সম্পাদকের অনুপস্তিতিতে ক্রমানুসারে
দায়িত্ব পালন করবেন ।
সম্পাদক সংগঠনকে শক্তিশালী ও
কার্যকারী করার ক্ষেত্রে সর্বদা
দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবেন ও সমন্বয়
সাধন করবেন । সংগঠনের শৃংখলা রক্ষা এবং
ব্যাপ্তি ঘটানোর জন্য নিবেদিত প্রান
হিসাবে কাজ করবেন ।
সাংগঠনিক সম্পাদকঃ সহ-সাঙগঠনিক
সম্পাদক সাংগঠনিক সম্পাদককে
প্রয়োজনীয় সাহায্য ও সহযোগিতা করবেন ।
বিভাগীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদকবৃন্দ স্ব স্ব
বিভাগের সাংগঠনিক অবস্থা
তাৎক্ষনিকভাবে কেন্দ্রীয় নির্বাহী
কমিটিকে অবহিত করবে । সংগঠনের ব্যপ্তি
কি করে সম্ভব এ ব্যাপারে সংগঠনিক
সম্পাদককে সহযোগীতা করবে ।
ছ) প্রচার সম্পাদকঃ সংগঠনের প্রসার
লাভের জন্য প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব
অপরিসীম। প্রচারের দায়িত্ব পালন
করেবেন সংগঠনের প্রচার সম্পাদক ।
সংগঠনের বিভিন্ন প্রকার প্রচার
পত্র,বক্তব্য ছাত্র সমাজের কাছে পৌছানো
প্রচার সম্পাদকের কাজ ।
জ) দফতর সম্পাদকঃ দফতর সম্পাদক
সংগঠনের বিভিন্ন শাখা ইউনিটের সাথে
যোগাযোগ রক্ষা করবেন । সংগঠনের
বিভিন্ন কমিটি সমূহ ,কাগজ পত্রাদি আদান
প্রদান ,প্রেস কনফারেন্স ও প্রেস
বিজ্ঞপ্তির লিখন,সরবরাহ এবং সংরক্ষনের
দাংয়িত্বপালন করেবন । এবং বিভিন্ন
ইউনিটের পেরিত তথ্য-পত্র
সভাপতি,সাধারন সম্পাদককে অবহিত
করবেন ।
ঝ) সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদকঃ সাহিত্য
ও প্রকাশনা সম্পাদকের প্রধান কাজ
সংগঠনের পক্ষে থেকে পুঞ্জিকা,পত্রিকা
পোষ্টার ইত্যাদি প্রকাশ করা এবং প্রচার
সম্পাদকের সহযোগিতায় দলকে বিকশিত
করা । দেশের সমৃদ্ধ সাহিত্য অঙ্গনকে
সংগঠন ও জাতির কাছে তুলে ধরা ও সকলকে
সাহিত্য সচেতন করে তোলা ।
ঞ) সমাজসেবা সম্পাদকঃ এই সম্পাদকের
প্রধান কাজ হলো সংগঠনের পক্ষ থেকে
সেবা মূলক বিভিন্ন কাজে সহায়তা করা ।
প্রাকৃতি দুর্যোগে দুঃস্থ মানুষের কাছে
সংগঠনের সাহায্য পৌছে দেওয়া ।
সংগঠনের ধর্মবিত্তিক অনুষ্ঠানাদি
আয়োজন করা ।
ট) সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদকঃ স্কাংস্কৃতি
কর্মকান্ডের মাধ্যমে জাতয়িতাবাদী
সংস্কৃতির মান উন্নয়ন এবং রক্ষা করা
সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব ।
দলীয় সাস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন ও
নাট্যো উৎসবে বাস্তব সম্মত পদক্ষেপ
নেওয়া । বিভিন্ন জায়গায় দলের
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনে সাহায্য
করা ।
ঠ) আন্তর্জাতিক সম্পাদকঃ বিশ্বের
বিভিন্ন দেশের জাতীয়তাবাদী ভাবাপন্ন
ছাত্র সংগঠন সমূহের সংগে পারস্পারিক
আন্তরিকতা ও ভাব বিনিময় গড়ে তোলা ।
বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত জাতয়িতাবাদী
ছাত্রদলের কার্মকান্ড তদারক করা ।
ড) যে কোন রাস্ট্রীয় কমিটি কেন্দ্রে
সংগঠনিক জেলার মর্যাদা পাবে এবং
কেন্দ্রীয় কাউন্সিলর হিসাবে বিবেচিত
হবে ।
ঢ) ক্রীড়া সম্পাদকঃ স্বাস্থ সকল সুখের মুল ।
স্বাথ্যের উপর কাজের নিপুনতা নির্ভর করে
। শরীর চর্চা ও খেলা ধুলার মাধ্যমে এবং
খেলোয়াড় তৈরীতে সহযোগিয়তা কা
ক্রীড়া সম্পাদকের দায়িত্ব । সংগঠনের
বিভিন্ন ইউনিট ক্রীড়া অনুষ্ঠান আয়োজন ও
পরিচালনার ক্ষেত্রে সহযোগীতা প্রদান
করা ক্রীড়া সম্পাদকের কর্তব্য
ণ) তথ্য ও গবেষণা সম্পাদকঃ দেশের সমাজ
ব্যাবস্থার উপর তথ্য সংগ্রহ করা এবং দলের
বিভিন্ন বিষয়ে সঠিক তথ্য সংগ্রহ
,রক্ষনাবেক্ষন ও তথ্য প্রচারনার মাধ্যমে দল
ও জাতির কাছে উপস্থাপন করা তথ্য ও
গবেষনা সম্পাদকের দায়িত্ব ।
ত) ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদিকাঃ ছাত্রীদের
মধ্যে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের
রাজনীতি,মূলনীতি,লক্ষ ও উদ্দেশ্য তুলে
ধরে রাজনৈতিক চেতনায় উদ্বুদ্ধ করা ।
বিভিন্ন মহিলা কলেজ ও চাত্রী হলে
ছাত্রদলের প্রসার ঘটানো এবং সর্মন বৃদ্ধি
করে কমিটি গঠনে ও দল পরিচালনায়
সংশ্লিষ্ট ইউনিটকে সহযোগীতা করা
ছাত্রী বিসয়ক সম্পাদিকার দায়িত্ব ।
থ)অর্থ সম্পাদকঃ সংগঠনের আয়-ব্যায়ের
সঠিক হিসাব রক্সনাবেক্ষন নিয়মিত অর্থ
আয় ও সংগ্রহ করা , নিয়মিত চাদা দাতার
তালিকা রক্ষা এবং সভাপতি,সাধারন
সম্পাদকের পরামর্শে রক্ষনাবেক্ষন করা
অর্থ সম্পাদকের দায়িত্ব ।
দ) আইন বিষয়ক সম্পাদকঃ আইন বিষয়ে
অধ্যায়নকারী ছাত্র কিন্দ্রীয় আইন
সম্পাদক হিসাবে দলীয় নেতা কর্মীদের
মামলা মকদ্দমা পরিচালনা ,মামলার
নতিপত্র রক্ষনাবেক্ষন এবং আদালত বিসয়ে
কে্ন্দ্রকে অবহিত করে ব্যঅবস্থা গ্রহন করা ।
ধ) পাঠাগার সম্পাদকঃ
ন) বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয় সম্পাদকঃ
আধুনিক বিজ্ঞানের যুগে সংগঠনের
ব্যপ্তিকে বিজ্ঞান বিত্তিক করার লক্ষে
কাজ করা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক
সম্পাদকের দায়িত্ব । বিজ্ঞান ভিত্তিক
উৎপাদনমুখী শিক্ষা ব্যঅবস্থা গ্রহনের
লক্ষে কাজ করা এই সম্পাদকের কর্তব্য।
প) সহ-সম্পাদকবৃন্দঃ সহ-সম্পাদকবৃন্দেদের
স্ব স্ব সম্পাদককে সহযোগিতা করবেন এবং
সমআদকের অনুপস্তিতিতে সম্পাদকের
দায়িত্ব পালন করবেন ।
অনুচ্ছেদ: ২৩। সংবিধান ও ঘোষণাপত্র সংশোধন
সংবিধান ও ঘোষণাপত্র সংশোধন করতে
হলে কেন্দ্রীয় সংসদ বিশেষ কাউন্সিল
অধিবেশন আহবান করবে। উক্ত কাউন্সিল
অধিবেশনের সংসদ সদস্য সম্মতি দান করলে
সংগঠনের সংবিধান ও ঘোষণাপত্র
সংশোধন করা যাবে।
কেন্দ্রীয়/ জেলা/ থানা/ শহর/ পৌর ও
প্রাথমিক শাখার কোন সদস্য/ সদস্যা কোন
কারণ ব্যাতীত পর পর দুইটি পূর্নাঙ্গ বসায়
অথবা পাঁচটি জরুরী সভায় অনুপস্থিত
থাকলে তার সদস্যপদ বাতিল হয়ে যাবে।
উর্ধ্বতন কমিটি তা চূড়ান্তভাবে ঘোষোণা
করবেন।
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কোন সদস্য
সংগঠন বিরোধী কোন কাজে লিপ্ত থাকলে
তাকে কারণ দর্শাও নোটিশ প্রদান করতে
হবে। নোটিশ সরবরাহের ২১ দিনের মধ্যে
সন্তোষজনক লিখিত উত্তর না দিলে তাকে
সাময়িকভাবে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা
হবে। উর্ধ্বতন কমিটি তা চূড়ান্ত করবে।
যেমন: জেলার ক্ষেত্রে বহিস্কারাদেশ
কেন্দ্রীয় কমিটি চূড়ান্ত অনুমোদন করবে।
কেন্দ্রের ক্ষেত্রে কোন কর্মকর্তা ও সদস্য/
সদস্যাকে বহিষ্কার করতে হলে কেন্দ্রীয়
সংসদের সভায় তা অনুমোদন করে দলীয়
চেয়ারপার্সনের মাধ্যমে তা চূড়ান্ত করা
হবে।
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয়
সংসদ অথবা যেকোন ইউনিটের অংশ
কাউন্সিলার সদস্যের স্বাক্ষরযুক্ত
রিকুইজিশন লিপি স্ব স্ব সভাপতির মাধ্যমে
সাধারণ স¤পাদকের নিকট হাজির করার পর
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সাধারণ স¤পাদক
যদি সভা আহবান না করেন তবে উক্ত
রিকুইজিশন পত্র সভার আমন্ত্রণলিপি
হিসেবে গণ্য হবে এটাই উক্ত সভার বৈধতা
প্রমাণ করবে।
১। সিদ্ধান্ত: যেকোন সভায় সিদ্ধান্তের
ক্ষেত্রে সংখ্যাধিক্যের রায়ই চূড়ান্ত বলে
বিবেচিত হবে।
২। কমিটি অনুমোদন : অধীনস্থ কমিটি
অনুমোদনের ক্ষেত্রে উর্ধ্বতন কমিটির
সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক যৌথভাবে
অনুমোদন করবেন।
১ জানুয়ারি ছাত্রদলের
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী, ১১ জানুয়ারি শহীদ
খালেদ দিবস, ১৯ জানুয়ারি শহীদ
রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের
জন্মবার্ষিকী, ২০ জানুয়ারি আসাদ দিবস,
২৪ জানুয়ারি গণঅভ্যূত্থান দিবস, ১৪
ফেব্রুয়ারি সামরিক আইন বিরোধী দিবস,
২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস, ৯ মার্চ মাহবুবুল
হক বাবলু দিবস, ২৪ মার্চ গণতন্ত্র হত্যা
দিবস, ২৬ মার্চ জাতীয় দিবস ও স্বাধীনতা
দিবস, ১ মে- মে দিবস, ৩০ মে শহীদ
রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত
বরণ দিবস, ১৬ জুন কালো দিবস, ১৭
সেপ্টেম্বর শিক্ষা দিবস, ৭ নভেম্বর জাতীয়
বিপ্লব ও সংহতি দিবস, ১০ অক্টোবর শহীদ
জেহাদ দিবস, ১০ নভেম্বর শহীদ নূর হোসেন
দিবস, ডা: মিলন দিবস, ৬ ডিসেম্বর গণতন্ত্র
মুক্তি দিবস, ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস।
সংঠনের গতিশীলতা এবং নেতৃত্বের
উৎকর্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে জাতীয়তাবাদী
ছাত্রদলের কোন সদস্য/ সদস্যা একই সময়ে
তিনটি পদে অবস্থান করতে পারবেন না।
কোন পরিস্থিতিতে এই অবস্থা সৃষ্টি হলে
তাকে একটি পদ থেকে অবশ্যই পদত্যাগ
করতে হবে। অন্যথায় কেন্দ্রীয় সংসদ তাকে
যেকোন একটি পদ থেকে অব্যাহতি দিবেন।
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্রতিটি
কর্মীকেই আদর্শবাদী কর্মী হিসেবে গড়ে
তোলার নিমিত্তে নিজেদের মধ্যে ভুল
ভ্রান্তি নিরসন করার জন্য এবং
আত্মসংশোধন করার জন্য গঠনমূলক
আত্মসমালোচনা ও আত্মশুদ্ধির প্রেক্ষিতে
ছাত্রদলের প্রতিটি কর্মীই হবে আদর্শের
প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং নিষ্ঠাবান
নিবেদিতপ্রাণ একেক জন বলিষ্ঠ সৈনিক।
যাদের মাধ্যমে ছাত্রদলের শক্তিশালী
নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা হবে।
গোলকৃত বৃত্তের ভিতরে উপরের অংশ হবে
লাল এবং নীচের অংশ হবে সবুজ । লাল
হচ্ছে মহান স্বাধীনতার স্মুতি বিজড়িত
আত্নত্যাগের মহিমায় ভাস্বর ।সবুজ হচ্ছে
শ্যামল বাংলাদেশের নৈমত্তিক চিত্র ও
তরুণ্যের বিজয়ের বহিঃপ্রকাশ । উপরের
অংশে ছাত্রদলের মূল নীতি শিক্ষা ঐক্য
প্রগতি প্রতীক তিনটি সাদা তারকা
থাকবে। বৃত্তের ভিতরে বাংলাদেশ
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল লেখা থাকবে ।
বৃত্তের ভিতরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী
ছাত্রদল লেখা থাকবে । বৃত্তের ভিতরে দুই
পার্শ্বে থাকবে ধানের শীষ।
কোন দায়িত্বপ্রাপ্ত ছাত্রনেতা যদি তার দায়িত্বপালন অনউপস্থিত,গ্রেফতার,বিদেশ,অসুস্থ থাকে তখন সিনিয়র সহ সভাপতি ও যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক দায়িত্ব পালন করবে সুপার ফাইবের সমন্বয়ে
0 Comments