১। সংগঠনের নাম:√√
Ex- Tamaraddi Islami Jubo kollan Songoton সংক্ষেপে তমরদ্দি যুব কল্যাণ নামে একটি সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক সমাজ কল্যানমূলক সংগঠন হিসাবে তমরদ্দি ইউনিয়ন বাসীর বৃহত্তর কল্যাণের কাজ করবে ইনশাআল্লাহ ।
ইহা তমরদ্দি ইউনিয়নের যু্বকদের নিয়ে এবং তমরদ্দি বেকের বাজার হতে সকল কর্মকাণ্ড পরিচালিত হবে।
২। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ:√√
১. তমরদ্দি ইউনিয়ন যুবকদের অন্তর্নিহিত সম্ভাবনাময় গুণাবলী বিকাশের পরিবেশ সৃষ্টিতে সহযোগিতা করা।
২. গৌরবোজ্জল ভাষা আন্দোলন ও মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান ও নীতি আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ সৃষ্টি এবং এরই সাথে নৈতিক মূল্যবোধ,দেশপ্রেম ও সামাজিক দায়িত্ববোধ জাগ্রত করে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা।
৩. সংগঠনের কার্যাবলিতে স্বচ্ছতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা এনে শক্তিশালী করতে হবে
৪. শক্তিশালী সংগঠন গড়ে তোলার মাধ্যমে সদস্যদের জীবনমানের উন্নতি ঘটাবে।
৫. দেশের শুভ বুদ্ধি সম্পন্ন জনগণকে বিশেষত তরুণ সমাজকে সংগঠিত করবে।
৬. সবসময় সমাজের দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী মানুষদের পাশে থাকবে।
৭. এতিম শিশুদের নিয়ে কাজ করবে।
৮. বেকার ও কর্মমুখী তরুণদের শর্তসাপেক্ষে তহবিল হতে ঋণ প্রদান করবে।
৯. পরিবেশ এর ভারসাম্য রক্ষার্থে যেকোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
১০. সংগঠনের আর্থিক ভিত্তি মজবুত করতে নিয়মিত সদস্য সঞ্চয় আদায় এবং সামাজিক ব্যবসা শুরু করা।
১১. সঞ্চয়ের টাকা দিয়ে দোকান এবং মটরসাইকেল রেহান ব্যংকের মাধ্যমে ডিপিএস করা অর্থ বৃদ্ধি করা
৩। সদস্য পদ√√
১, প্রাথমিক সদস্য হওয়ার শর্তাবলি ঃ তমরদ্দি ইউনিয়নের প্রত্যেক যুবক বৃদ্ধ কিশোর সদস্য হতে পারবে। তবে অন্য ইউনিয়নের যুবকয়েরা , তারাও উক্ত সংগঠনের শর্তাবলি পূরণ সাপেক্ষে সদস্য হতে পারবেন। নির্ধারিত ফরমে সদস্য ফি প্রদান পূর্বক আবেদন করতে হবে। তবে শর্ত থাকে যে,তাদের আলাদা ডাটাবেজ তৈরি করতে হবে। এবং কোন ইউনিয়নের কোন ওর্য়ার্ড়ের কোন বাড়ি তাহা উল্লেখ করতে হবে।
৪। সদস্য পদ বাতিল√√
(ক) কোন সদস্যের বিরুদ্ধে দেশ কিংবা সংগঠনের গঠনতন্ত্র পরিপন্থী কোন কাজ প্রমাণিত হলে তার সদস্যপদ বাতিল হবে।
(খ) কার্যকরী পরিষদের কোন সদস্য যুক্তি সংগত কোন কারন ছাড়া পর পর তিনটি সভায় অনুপস্থিত থাকলে তার সদস্যপদ বাতিল হবে। এক্ষেত্রে কার্যকরী পরিষদের সর্বসম্মতি/সংখ্যাগরিষ্ঠতার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
(গ) সংগঠনের স্বার্থ পরিপন্থী ও আর্থিক ক্ষতির সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির সদস্যপদ বাতিল বলে গণ্য হবে। এবং অভিযোগ প্রমাণিত হলে ক্ষতি পূরণ অভশ্যয় দিতে হবে না হয় গঠনতন্ত্র অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে
(ঘ) সংগঠনের থেকে কোনো সদেস্য যদি ৩ বছরের আগে ইস্তফা দিতে হয় তাহলে উক্ত সংগঠনের শর্ত সাপেক্ষে জবাবদিহিতা করে যেতে হবে বা তিন বছর পর সংগঠন থেকে একটা সুযোগ দেওয়া হবে কোনো সদেস্য যদি সংগঠন থেকে ইস্তফা নেয় তাহলে তার আসল সহ লাভ টাকা ফেরত দেওয়া হবে।
৫। সদেস্যদের সুবিধা√√
১. সংগঠনের সকল সদস্যের বিপদ-আপদে সংগঠনের কার্যকারী পরিষদসহ সবাই পাশে থাকার চেষ্টা করবে।
২. সংগঠনের সকল সদস্য সংগঠনের উন্নয়নে সর্বদা সচেষ্ট থাকবে।
৩. নির্বাহী পরিষদসহ সকল সদস্যের নিঃস্বার্থভাবে কাজ করার অঙ্গীকারবদ্ধ থাকতে হবে।
৪. কোন অভিযোগ, কোন অনুযোগ, পরামর্শের জন্য কার্যকারী পরিষদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
৫. সকল সদস্যকে সময়মত সাপ্তাহিক সঞ্চয় প্রদান করতে হবে।
৬. সদস্যদের মধ্যে কোন অভ্যন্তরীণ কোন্দল থাকা যাবে না,যা সংগঠনে বিরূপ প্রভাব ফেলে।
৭. কোনো সদস্য যদি আল্লাহ না করুক যদি মারা যায় তাহার নমিনেশন দেয়া ব্যক্তিকে লাভ সহ টাকা ফেরত দেওয়া হবে
৬।পদ হতে ইস্তফা √√
পদ হতে ইস্তফা ঃ কার্যকরী পরিষদের কোন সদস্য অথবা কোন সাধারন সদস্য ইস্তফা দিলে তার কারন উল্লেখ করে সভাপতি বরাবর কার্যকরী পরিষদের কোন সদস্য অথবা কোন সাধারন সদস্য ইস্তফা দিলে তার কারন উল্লেখ করে সভাপতি বরাবর পেশ করতে হবে। সভাপতি কার্যকরী পরিষদের সর্বসম্মতি ক্রমে সদস্যের পদত্যাগ পত্র গ্রহন কিংবা বাতিল করতে পারবেন। অবশ্যয় উপদেষ্টা পরিষদের ক্ষেত্রে এ ঘটনা ঘটলে উপদেষ্টা পরিষদই তার সমাধান করবে।
৭। সঞ্চয়√√
(ক) সংগঠনের প্রত্যেক সদস্যকে প্রতি সাপ্তাহিক শুত্রু বারে মধ্যে নির্ধারিত ১০০ টাকা প্রদান করিয়া সঞ্চয় রশিদ গ্রহন করতে হবে অথবা সমুদয় একমাসে টাকা একবারে প্রদান করিলে সেক্ষেত্রেওড় ৪০০ টাকা দিতে হবে।
৮।সংগঠনিক কাঠামো√√
১. সাংগঠনিক কাঠামো সংগঠনের সাংগঠনিক কাঠামো হবে ৩ স্তরের,
যথাঃ
(ক) সাধারন পরিষদ
(খ) উপদেষ্টা পরিষদ
(গ) কার্যকরী পরিষদ
(ক) সাধারন পরিষদ : অত্র সংগঠনের সকল সদস্যদের নিয়ে সাধারন পরিষদ গঠিত হবে।
(খ) উপদেষ্টা পরিষদ : ১১ সদস্যের একটি উপদেষ্টা পরিষদ থাকবে। যারা বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে সংগঠনকে সহযোগিতা করবে। তমরদ্দি ইউনিয়নের মান্যগুন্ন্য ব্যক্তিতের মধ্য থেকে ১১ জন বা তার বেশি সংখ্যার সদস্য নির্বাচিত হবে। এছাড়া বিগত কার্যকরী কমিটির বিদায়ী সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক উক্ত উপদেষ্টা কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত হবে। উপদেষ্টা পরিষদ মূলত সংগঠনের অভিবাবক হিসাবে ও নির্বাচন পরিচালনা ও পরামর্শ দানে ভূমিকা পালন করবেন।
(গ) কার্যকরী পরিষদ : সংগঠনের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য ২৬ সদস্যের কার্যকরী কমিটি থাকবে। কমিটির মেয়াদকাল হবে এক বছর।
সভাপতি ০১ জন
সিনিয়র সহ সভাপতি ০১ জন
সহ সভাপতি ০২ জন
সাধারন সম্পাদক ০১ জন
যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ০২ জন
সহ সাধারন সম্পাদক ০১ জন
সাংগঠনিক সম্পাদক ০১ জন
কষাধ্যক্ষ ০১ জন
সহ কষাধ্যক্ষ ০১ জ ন
ধর্ম সম্পাদক ০১ জন
সহ ধর্ম সম্পাদক ০১ জন
সমাজ কল্যাণ সম্পাদক ০১ জন
ইসলামী সাংস্কৃতিক সম্পাদক ০১ জন
সহ ইসলামী সাংস্কৃতিক সম্পাদক ০১ জন
কার্যকরী সদস্য ১২ জন
৯। কার্যকরী পরিষদের সদস্যদের ক্ষমতা ও দায়িত্ব√√
সভাপতিঃ তিনি সংগঠনের নিয়মতান্ত্রিক প্রধান হবেন । তিনি সকল সভার সভাপতিত্ব করবেন এবং সভা পরিচালনার সম্পূর্ণ ক্ষমতা তার উপর নাশ্ত থাকবে । এছাড়া তিনি সাধারণ পরিষদের সভারও সভাপতিত্ব করবেন । বিশেষ জুরুরি অবস্থায় সাধারণ সম্পাদক নিদ্রিশ্ত সময়ের মধ্যে সভা আহ্বান না করলে তিনি তা আহ্বান করতে পারবেন । সভার প্রয়োজনীয় খরচ বাবদ সভাপতি শরবছ অনুমোদন করতে পারবেন ।
সিনিয়র সহ সভাপতিঃ সভাপতির অনুপস্থিতিতে সিনিয়র সহ সভাপতি কার্যকরী পরিষদের স্বাভাবিক দায়িত্ব পালন করবেন । সভাপতির অনুপস্থিতিতে বা সভাপতি পদত্যাগ করলে বা পালনে অসমর্থ হলে সিনিয়র সহ সভাপতি সভাপতির কাজ চালিয়ে যাবেন ।
সহ সভাপতিঃ সিনিয়র সহ সভাপতির অবর্তমানে সহ সভাপতি তার স্থলাভিষিক্ত হয়ে কাজ চালিয়ে যাবেন ।
সাধারণ সম্পাদকঃ সভাপতির সঙ্গে আলোচনাক্রমে তিনি সংগঠনের সকল সভা আহ্বান করবেন এবং সভার কার্যবিবরণী লিপিবদ্ধ করার ব্যাবস্থা গ্রহণ করবেন । সংগঠনের স্বার্থ সংরক্ষণের দায়িত্ব ও প্রশাসনিক কার্যভার তার উপর ন্যস্ত থাকবে এবং কার্যকরী পরিষদ কত্তৃক অর্পিত অন্যান্য দায়িত্বও তাকে পালন করতে হবে । সংগঠনের নথিপত্র ও সম্পদ তাঁর তত্ত্বাবধানে থাকবে এবং এ ব্যাপারে তিনি একটি রেজিস্টার খাতা রাখবেন । সভাপতির সাক্ষর থাকবে । তিনি বছরের কার্যবিবরণী প্রস্তুত করবেন এবং তা কার্যকরী পরিষদেও অনুমোদনক্রমে, তা বার্ষিক সাধারণ সভায় পেশ করবেন ।
যুগ্ম সাধারণ / সহঃ সাধারণ সম্পাদকঃ সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালনে যুগ্ম সাধারণ / সহঃ সাধারণ সম্পাদক (ক্রমানুসারে) তাঁকে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করবেন এবং সাধারণ সম্পাদকের অনুপস্থিতি বা অবর্তমানে যুগ্ম সাধারণ / সহঃ সাধারণ সম্পাদক (ক্রমানুসারে) তাঁর সকল দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করবেন ।
সহঃ সাংগঠনিক সম্পাদকঃ সাংগঠনিক সম্পাদককে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবেন এবং তাঁর অবর্তমানে দায়িত্ব পালন করবেন ।
কোষাধ্যক্ষ/ অর্থ সম্পাদকঃ তিনি সংগঠনের তহবিল রক্ষণাবেক্ষণ করবেন এবং বার্ষিক হিসাব নিরীক্ষার ব্যবস্থা করবেন । কার্যকরী পরিষদ ও সংগঠনের বার্ষিক সাধারণ সভায় নিরীক্ষিত বার্ষিক আয় – ব্যয়ের হিসাব পেশ করবেন । তিনি প্রয়োজনীয় খরচ বাবদ সবোছ ৫০০০/= (পাঁচ হাজার ) টাকা পর্যন্ত কাছে রাখতে পারবেন ।
সহঃ কোষাধ্যক্ষ/ অর্থ সম্পাদকঃ অর্থ সম্পাদককে সহযোগিতা করবেন এবং তাঁর অবর্তমানে দায়িত্ব পালন করবেন ।
সহঃ ত্রান ও পুনর্বাসন সম্পাদকঃ ত্রান ও পুনর্বাসন সম্পাদককে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবেন এবং তাঁর অবর্তমানে দায়িত্ব পালন করবেন ।
সমাজ কল্যাণ সম্পাদকঃ শীত বস্ত্র বিতরণ, অসহায় মুমুরশ রোগীর চিকিৎসা, গরিব ও মেধাবী ছাত্র/ছাত্রীদের বৃত্তি প্রদান ইত্যাদি দায়িত্ব পালন করা ।
সহঃ সমাজ কল্যাণ সম্পাদকঃ সমাজ কল্যাণ সম্পাদককে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবেন
ধর্ম সম্পাদকঃ ধর্মীয় বিভিন্ন দিবস সঠিকভাবে আয়োজন ও পালনের জন্য ধর্ম সম্পাদক ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন ।
সহঃ ধর্ম সম্পাদকঃ ধর্ম সম্পাদককে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবেন এবং তাঁর অবর্তমানে দায়িত্ব পালন করবেন ।
ইসলামী সাংস্কৃতিক সম্পাদকঃ ইসলামী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনের ব্যাপারে বাবস্থা গ্রহণ করবেন ।
সহঃ ইসলামী সাংস্কৃতিক সম্পাদকঃ ইসলামী সাংস্কৃতিক সম্পাদককে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবেন এবং তাঁর অবর্তমানে দায়িত্ব পালন করবেন ।
১০।কার্যকরী সদস্য√√
সভাপতির পরামর্শ ও নির্দেশক্রমে এবং কার্যকরী কমিটির সিধান্ত অনুযায়ী সংগঠনের সকল কাজে অংশ গ্রহণ করবেন । কার্যকরী সদস্যগণ সংগঠনের কার্যকরী ও সাধারন পরিষদের সভায় উপস্থিত সকল বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহনে তাদের মতামত প্রদান করবেন । সংগঠনের কার্যক্রম গতিশীল ও গৃহীত কার্যক্রম বাস্তবায়নে কার্যকরী পরিষদ কতৃক তাদের উপর অর্পিত যে কোন দায়িত্ব পালন করবেন ।
১১। সভার বিবরণ√√
(ক) বার্ষিক সাধারণ সভাঃ প্রতিবছর একবার এ সভা অনুস্থিত হবে । সাধারণ সম্পাদক সভাপতির অনুমোদনক্রমে ৭২ ঘণ্টার জুরুরি নোটিশে বিশেষ সাধারণ সভা আহ্বান করবেন । এ সভার প্রস্তাব উপস্থিত সদস্যের সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে পাশ হবে ।
(খ) কার্যকরী পরিষদ সভাঃ তিন মাস পর পর এ সভা অনুষ্ঠিত হবে । সাধারণ সম্পাদক, সভাপতির সাথে পরামর্শ করে সভার আলোচ্য সূচি, তারিখ, সময় ও স্থান নির্ধারণ করবেন । সভা অনুষ্ঠানের কমপক্ষে ৫ (পাঁচ) দিন আগে নোটিশ দিয়ে সাধারণ সম্পাদক যে কোন সময় পরিষদের সভা আহ্বান করবেন ।
(গ) সভার কোরামঃ বার্ষিক সাধারণ সভা, কার্যকরী পরিষদ সভা এবং সাধারণ সভায় সংগঠনের ১/৩ অংশ সদস্যর উপস্থিতিতে কোরাম হবে । কোরামের অভাবে নিদ্রিস্ত তারিখে এ সভা না হলা সভা মুলতবি হয়ে যাবে এবং পরবর্তী নির্ধারিত কোন তারিখে কোরাম সাপেক্ষে অনুষ্ঠিত হবে ।
১২। অনাস্থা প্রস্তাব√√
সংগঠনের যে কোন সদস্য কম্পক্ষে ১/৩ অংশ সদস্যর লিখিত সমর্থনসহ কার্যকরী পরিষদ / পরিষদের যে কোন সদস্যের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনতে পারবে । এ ধরনের অনাস্থা প্রস্তাব কারনসহ অবশ্যই সাধারণ সম্পাদক কিংবা সভাপতির কাছে লিখিতভাবে পেশ করতে হবে ।
সাধারণ সম্পাদক ১৫ দিনের মধ্যে সংগঠনের সাধারণ সভা আহ্বান না করলে অনাস্থা প্রস্তাবকারী ও তাঁর সমর্থকগন সংগঠনের সদস্যের অথবা সদস্যের ৩০ দিনের নোটিশ দিয়ে সভার আয়োজন করবে ।
অনাস্থা প্রস্তাব বিবেচনার ক্ষেত্রে সংগঠনের মোট সদস্যের ২/৩ অংশ সদস্য কতৃক আনিত প্রস্তাব গ্রহিত হলে কার্যকরী পরিষদ সংগে সংগে বাতিল হয়ে যাবে অথবা সংগঠনের সংশ্লিষ্ট সদস্য তৎক্ষনাত পদচ্যুত হবেন অথবা কার্যকরী পরিষদ সমিতির কারজ পরিছালনা করতে বার্থ হয় বা অক্ষমতা প্রকাশ করে তবে, এমন পরিস্থিতিতে কার্যকরী পরিষদ বিলপ্তু হবে।
এমন পরিস্থিতিতে ঐ সাধারণ সভাতেই “ এডহক কমিটি ” গঠিত হবে । তবে উক্ত এডহক কমিটি ১ মাসের মধ্যে সাধারণ পরিষদ কতৃক নির্বাচিত কার্যকরী পরিষদ গঠন করার বাবস্থা করবেন ।
উক্ত কার্যকরী পরিষদ গঠিত হওয়ার পর “ এডহক কমিটি ” নব – নির্বাচিত কার্যনির্বাহী নিকট দায় – দায়িত্ব বুঝাইয়া দিবে ।
উক্ত নির্বাচিত কমিটির মেয়াদ হবে ২ বৎসর
১৩।কমিটি, এডহক কমিটি, গঠণ√√
সময়ে সময়ে কার্যকরী পরিষদ সংগঠনের গঠনতন্ত্রের মধ্যে থেকে নিম বিভিন্ন কার্যাবলী আ্য়োজনের জন্য কমিটি, এডহক, উপ কমিটি, গঠণ করবে।এসকল কমিটি সংগঠনের গঠনতন্ত্রের মধ্যে থেকে কার্যাবলী করবে ও কার্যকরী পরিষদের নিকট জবাবদিহী করবে।কার্যকরী পরিষদর সংগঠনের স্বার্থ পরিপন্থী ও আর্থিক ক্ষতির সাথে সংশ্লিষ্টতার কারনে ত বাতিল বা পূন গঠণ করতে পারবে। তাদের কাজের সীমারেখা নিধারন করে দিবে।
ক) প্রতি এক বছর পর পর বা কার্যকরী পরিষদ এর মতামত বৃহত্তম আঙ্গিকে পুনর্মিলনির আয়োজন করা। অর্থাৎ নির্বাচিত কমিটি তার মেয়াদ কালে একটি করে পুনর্মিলনির আয়োজন করতে সচেষ্ট থাকবে।
(খ) সংগঠনের কোনো সদেস্য মাধ্যে যে কেউ সংগঠনের কোন কার্যক্রমে ভাল করবে তাদেরকে প্রতি বছর সংবর্ধনা দেওয়া।
উপবনরত কোন কাজের শেষে কার্যকরী পরিষদের নিকট রিপোরট পেশ করবে।কার্যকরী পরিষদ তা সাধারন পরিষদকে জানাবে।
১৪। বিশেষ কমিটি√√
সংগঠনের কাজে সবার সাথে আলোচনা করার জন্য বিশেষ সভা করার জন্য উচ্চ ক্ষমতাশালী বিশেষ কমিটি গঠন করা হবে
১৫। গঠনতন্ত্র সংশোধন√√
গঠনতন্ত্রের সংশোধন, পরিবরতন ও পরিবর্ধনের জন্য কোন সদস্য গঠনতন্ত্রের উপর সংশোধনী প্রস্তাব আনতে চাইলে কম পখ্যে ৩ ব্যাচের ১৫ জন সদস্য মিলে লিখিত ভাবে প্রস্তাব আনতে পারবেন । উক্ত সংশোধনী প্রস্তাব প্রথমে কার্যকরী পরিষদের সভায় অনুমোদন করাইতে হবে । কার্যকরী পরিষদের অনুমোদন সাপেক্ষে উক্ত সংশোধনী সমতির সাধারণ সভায় ২/৩ অংশের সম্মতিকরমে অনুমোদন করা যাবে ।
১৬। তহবিল ব্যবস্থাপনা√√
১.সংগঠনের তহবিল পরিচালনা
সংগঠনের নামে যৌথ হিসাব থাকবে।সভাপতি, কষাধ্যক্ষ এবং সাধারণ সম্পাদক এই তিন জন যৌথ ভাবে হিসাব পরিচালনা করবেন । তবে যে কোন দুই জনের স্বাক্ষরে হিসাব পরিচালনা করা যাবে।
১৭। সংগঠনের তহবিলের যোগান√√
১.সাধারণ সদস্য সঞ্চয় ।
২. অনুষ্ঠানের জন্য কার্যকরী পরিষদের নির্দেশক্রমে সদস্যগণের কাছ থেকে
সঞ্চয় আদায় ।
১৮। বাংলাদেশের আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল √√
১.আইন ও বিধির ক্ষেত্রে : অত্র গঠনতন্ত্রে যাহা কিছুই উল্লেখ থাকক না কেন, উক্ত কার্যকর্ম দেশের প্রচলিত আইন – কানুন অনুযায়ী হবে।
0 Comments